ঢাকা   শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৬ পৌষ ১৪৩১

সংস্কার ও নির্বাচন এক সাথে

Daily Inqilab সরদার সিরাজ

০৯ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:১৩ এএম | আপডেট: ০৯ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:১৩ এএম

দেশে সাম্প্রতিক সময়ে সর্বাধিক আলোচনার বিষয় হচ্ছে, ফ্যাসিস্টদের বিচার, সংস্কার ও জাতীয় নির্বাচন। পতিত ফ্যাসিস্টদের বিচার শুরু হয়েছে। এটা যেন কোনো মতেই বিলম্ব না হয় এবং সব ক্ষেত্রেই ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়, সেটিই কাম্য। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সংস্কারকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছে। উপরন্তু সে লক্ষ্যে ১৫টি খাত ভিত্তিক সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। গঠিত কমিশনগুলোর কাজ চলছে। তাদের দাবির প্রেক্ষিতে রিপোর্ট দাখিল করার নির্ধারিত সময় কিছু বাড়ানো হয়েছে। সব কমিটি স্বল্প দিনের মধ্যেই রিপোর্ট দাখিল করবে বলে অনুমেয়। রাজনৈতিক দলগুলো, বিশেষ করে ক্ষমতা প্রত্যাশীরা নির্বাচনের দিকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে। কারণ, নির্বাচন হলেই বিজয়ী হয়ে ক্ষমতাসীন হতে পারবে। তাই তারা সংস্কারের চেয়ে নির্বাচনকেই প্রাধান্য দিচ্ছে। তারা সংস্কার চায় বটে, তবে যতটা নির্বাচনের জন্য প্রয়োজন। তাদের মতে, সংস্কার করার দায়িত্ব নির্বাচিত সরকারের। অনির্বাচিত সরকারের নয়। এ বক্তব্যটি সঠিক। কিন্তু অতীতের কোনো নির্বাচিত সরকারই সেটা করেনি। ভবিষ্যতে করবে তেমন নিশ্চয়তা কী। কারণ, তারা কথায় কথায় পবিত্র সংবিধানের দোহাই দেয়। কিন্তু সংবিধান মতে, কোনো কাজ করেনি।

বিশেষ করে বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশনসহ সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো পূর্ণ স্বাধীন ও শক্তিশালীকরণ এবং নির্বাহী বিভাগের এক্তিয়ারবহির্ভূত করেনি। বরং সেগুলোকে সরকারের অধীনে রেখে দলীয় ও অনুগত লোকদের বসিয়ে ইচ্ছা মাফিক কাজ করেছে। এতে তারা লাভবান হলেও দেশের কল্যাণ হয়নি তেমন। তাই অনেকে মনে করেন, গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারের কাজ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকেই করতে হবে। যার অন্যতম হচ্ছে: বিচার বিভাগসহ সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে পূর্ণ স্বাধীন ও শক্তিশালী করে নির্বাহী বিভাগের আওতা বহির্ভূত করা। প্রতিষ্ঠানগুলো চলবে স্বীয় আইন ও জনবল দিয়ে নিজস্ব সচিবালয়ের মাধ্যমে। তবেই প্রতিষ্ঠানগুলোর সুফল পাওয়া যাবে। সংস্কারের কাজটি করতে হবে স্বল্প দিনের মধ্যেই, অনন্তকাল ধরে নয়। তবেই দেশে সুশাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার স্থায়ী পথ সৃষ্টি হবে, যা জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের প্রধান আকাক্সক্ষা। দ্বিতীয়ত: সংস্কার করতে হবে জাতীয় ঐকমতের ভিত্তিতে। নতুবা সর্বগ্রাহ্য ও টেকসই হবে না।

সংস্কারের পাশাপাশি জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলো বেশি সংস্কার না চাইলে এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। আগামী জাতীয় নির্বাচনের প্রধান কাজ হচ্ছে, হালনাগাদ নির্ভুল ভোটার তালিকা প্রণয়ন। কারণ, ভোটার হতে না পারলে ভোট দেওয়া সম্ভব নয়। মানুষ পতিত ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের অধীনে পরপর তিনটি জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি। তাই আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব এই আশায় মানুষ ব্যাকুল হয়ে রয়েছে। দ্বিতীয়ত: যারা নতুন ভোটার হওয়ার উপযোগী হয়েছে, তারা ভোটার তালিকাভুক্ত হওয়া এবং স্বাধীনভাবে ভোট দেওয়ার জন্য উদগ্রিব হয়েছে। নির্বাচন কমিশন গত ২ জানুয়ারি সংবাদ সম্মেলনে বলেছে, হালনাগাদ খসড়া ভোটার তালিকা মতে, দেশে এখন মোট ভোটার ১২ কোটি ৩৬ লাখ ৮৩ হাজার ৫১২ জন। এর আগে ২০২৪ সালের ২ মার্চ চূড়ান্ত ভোটার ছিল ১২ কোটি ১৮ লাখ ৫০ হাজার ১৬০ জন। অর্থাৎ এক বছরে মোট ১৮ লাখ ৩৩ হাজার ৩৫২ জন নতুন ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। আগামী ২০ জানুয়ারি থেকে আবার ভোটার তালিকা হালনাগাদের জন্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু হবে। তাতে যেসব তথ্য সংগৃহীত হবে সেগুলো অন্তর্ভুক্ত করে আগামী বছরের ২ জানুয়ারি হালনাগাদ খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। আর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে আগামী বছরের ২ মার্চ।

এ অবস্থায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস গত ২৭ ডিসেম্বর ‘জাতীয় সংলাপ-২০২৪’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলেন, ‘ভোটার হওয়ার বয়স ১৭ বছর নির্ধারিত হওয়া উচিত।’ তার পর থেকে এ বিষয়টি নিয়ে ব্যাপকভাবে আলোচনা চলছে। নানাজন নানা অভিমত ব্যক্ত করছে এ ব্যাপারে। মিডিয়াতেও বিষয়টি হাই লাইট হয়েছে। অন্যদিকে, এই বিষয়টির সাথে আইনও সংশ্লিষ্ট রয়েছে। দেশের সংবিধানের ১২২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, ১৮ বছরের কম বয়সী কোনো ব্যক্তি ভোটাধিকারপ্রাপ্ত হবে না। জাতিসংঘের সনদ অনুযায়ী ১৮ বছরের কম বয়সীরা শিশু। বাংলাদেশেও সেটি অনুসরণ করে। পৃথিবীর যেসব দেশে নির্বাচনী ব্যবস্থা রয়েছে, প্রায় সব দেশেই ভোটার হওয়ার সর্বনি¤œ বয়স ১৮। তাই দেশের বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল ভোটার হওয়ার বয়স কমানোর বিপক্ষে।প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেছেন, ‘সংবিধানে তো বলা আছে ১৮ বছর। আমরা সংবিধান অনুযায়ী চলি। নির্বাচন বিশ্লেষক মুনিরা খান বিবিসিকে বলেছেন, ‘ভোটারের বয়স ১৭ বছর করা হলে দেশের অন্যান্য আইনের সাথে ভোটার আইন অসামঞ্জস্যপূর্ণ হবে, সেই সাথে নতুন করে হালনাগাদ করে আগামী বছরের মধ্যে নির্বাচন করা বেশ জটিল হবে।’ এসিই ইলেকটোরাল নলেজ নেটওয়ার্কের তথ্য মতে, পৃথিবীর ২৩৭টি দেশ ও অঞ্চলের মধ্যে ২০৫টিতেই ভোটার হওয়ার ন্যূনতম বয়স ১৮ বছর। বাকি দেশগুলোতে ভোটার হওয়ার ন্যূনতম বয়স ২১, ২৫ ও ১৭ আছে। উত্তর কোরিয়া, সুদান, ইন্দোনেশিয়া, গ্রিস ও পূর্ব তিমুরে ভোটার হওয়ার বয়স ১৭। ইথিওপিয়া, নিকারাগুয়া, ইকুয়েডর, কিউবাসহ ছয় সাতটি দেশে ১৬ বছর বয়সেই ভোট দেওয়া যায়।

দেশের প্রবাসীদের সংখ্যা প্রায় ১.৫ কোটি। তারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাজ করে উপার্জিত অর্থ দেশে পাঠাচ্ছে। দেশের অর্থনীতির ভিত্তি শক্ত হয়েছে রেমিটেন্সে। কিন্তু সেই রেমিটেন্সযোদ্ধাদের বেশিরভাগ দেশের ভোটার নয়। ভোটার গণনার সময় তারা বাড়িতে না থাকায় তাদের ভোটার করা হয়না। ফলে, ভোটের সময় তারা দেশে থাকলেও ভোট দিতে পারে না। অথচ, বিশ্বের বেশিরভাগ দেশের প্রবাসীরা ভোটার। তারা বিভিন্ন দেশে থেকেও, এমনকি মহাকাশ বা অন্য গ্রহে থেকেও দেশের ভোটের সময় পছন্দনীয় প্রার্থীকে পোস্টালে ভোট দেয়। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নাসার বিজ্ঞানী সুনিত্রা আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে থেকে দেশে ভোট দিয়েছে পোস্টালের মাধ্যমে। এরূপ ব্যবস্থা দেশে করতে হবে। অর্থাৎ হালনাগাদ ভোটার তালিকায় দেশের প্রবাসীদের নাম অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। তাহলে তারা ভোট দেওয়ার সুযোগ পাবে। সম্প্রতি ইসি ইভিএমের মাধ্যমে ভোট প্রদান বাতিল করেছে। এটা খুবই ভালো হয়েছে। কারণ, এটি খুবই ব্যয়বহুল হওয়া ছাড়াও অশিক্ষিত ও কম শিক্ষিত লোকরা এই পদ্ধতিতে ভোট দিতে পারঙ্গম নয়। তাই এ ক্ষেত্রে দক্ষ লোকের সহায়তা নিতে হয়। সে কারণে নিজের ইচ্ছা মাফিক ভোট দিতে পারে না তারা। সহায়তাকারীর ইচ্ছা পূরণ হয় অনেক ক্ষেত্রে। দ্বিতীয়ত, ইভিএমে সরকারের ষড়যন্ত্র করার সুযোগ রয়েছে।

দেশের উচ্চ আদালত সম্প্রতি এক রায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন করার আইন বাতিলের আইন বাতিল করেছেন। ফলে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের বিধান পুনরায় প্রবর্তিত হচ্ছে। ফলে জাতীয় নির্বাচন কার অধীনে হবে তা নিয়ে মহাসংকট দূর হয়েছে। স্মরণীয় যে, আওয়ামী লীগ ও তার দোসরদের বিশ্বখ্যাত আন্দোলন, হরতাল, প্রাণহানির কারণে ১৯৯৬ সালে তৎকালীন বিএনপি সরকার এই আইন চালু করেছিল। এই পদ্ধতিতে তিনটি জাতীয় নির্বাচন হয়েছে, যা দেশ-বিদেশে গ্রহণযোগ্য হয়েছে। কিন্তু দলীয় সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনই গ্রহণযোগ্য হয়নি। চরম বিতর্কিত হয়েছে। তবুও আন্তর্জাতিকভাবে কুখ্যাত ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা নিজের ইচ্ছা মাফিক প্রহসনের নির্বাচন করে আজীবন ক্ষমতায় থাকার লালসায় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের আইন বাতিল করে নিয়েছিলেন চরম অনুগত ও দেশের নয়া মীরজাফর বলে খ্যাত প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের এক রায়ের অসিলায়। উচ্চ আদালত সে রায় বাতিল করে দিয়েছেন। আদালতের উক্ত রায় ঐতিহাসিক রায় বলে খ্যাত হয়েছে।

স্থানীয় পরিষদের নির্বাচনও নিরপেক্ষ করার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে করার এবং সংসদ নির্বাচনের সাথে করার দাবি রয়েছে। কিন্তু এটা হলে ব্যাপক হাঙ্গামা সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। দ্বিতীয়ত: সাধারণ মানুষের পক্ষে জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনের ভোট সঠিকভাবে প্রয়োগ করার অসুবিধা হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই সংসদ ও স্থানীয় সরকারের নির্বাচন পৃথকভাবে করার প্রচলিত রীতি বহাল থাকা শ্রেয়। এক ধরনের ঘাটতি রয়েছে। দীর্ঘদিন যাবত রাজনৈতিক দলসহ সব ক্ষেত্রে গণতন্ত্র ও নিরপেক্ষভাবে নিয়মিত নির্বাচন না হওয়ার কারণে এই ঘাটতি সৃষ্টি হয়েছে। সব ক্ষেত্রে পূর্ণ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও নিয়মিতভাবে নিরপেক্ষ নির্বাচন, এই সংকট আস্তে আস্তে কেটে যাবে। নতুন নতুন নেতা সৃষ্টি হবে।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

‘গণঅভ্যুত্থানে আহত ১১ জনকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো হয়েছে, আরও যাবেন ২৮ জন’

‘গণঅভ্যুত্থানে আহত ১১ জনকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো হয়েছে, আরও যাবেন ২৮ জন’

১০ কোটিতে মাল্টার পাসপোর্ট নেওয়ার চেষ্টা টিউলিপের চাচীর

১০ কোটিতে মাল্টার পাসপোর্ট নেওয়ার চেষ্টা টিউলিপের চাচীর

জামিন বাতিল করে সাদপন্থিদের কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবি

জামিন বাতিল করে সাদপন্থিদের কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবি

পাকিস্তানকে ছেড়ে ভারতের দিকে ঝুঁকছে তালেবান?

পাকিস্তানকে ছেড়ে ভারতের দিকে ঝুঁকছে তালেবান?

টাঙ্গাইলে জিয়া মঞ্চে ৩১ দফা নিয়ে লিফলেট বিতরণ

টাঙ্গাইলে জিয়া মঞ্চে ৩১ দফা নিয়ে লিফলেট বিতরণ

পলাতক ওসিকে গ্রেপ্তারে রেড অ্যালার্ট জারি, অভিযানে সেনাবাহিনী-পুলিশ-র‌্যাব

পলাতক ওসিকে গ্রেপ্তারে রেড অ্যালার্ট জারি, অভিযানে সেনাবাহিনী-পুলিশ-র‌্যাব

কানাডার লিবারেল পার্টি ৯ মার্চ নতুন নেতা নির্বাচন করবে

কানাডার লিবারেল পার্টি ৯ মার্চ নতুন নেতা নির্বাচন করবে

স্বৈরাচারের সহযোগীদের রাজনৈতিক দলে ঢোকালে প্রতিরোধ করা হবে : ড. রিপন

স্বৈরাচারের সহযোগীদের রাজনৈতিক দলে ঢোকালে প্রতিরোধ করা হবে : ড. রিপন

দশ বছর পর ফের পুরষ্কৃত মালালা, ফিরছেন পাকিস্তান

দশ বছর পর ফের পুরষ্কৃত মালালা, ফিরছেন পাকিস্তান

ভারতে এক মাসে এক গ্রাহক পেলেন ২১০ কোটির বিদ্যু‍ৎ বিলের কপি

ভারতে এক মাসে এক গ্রাহক পেলেন ২১০ কোটির বিদ্যু‍ৎ বিলের কপি

সাতক্ষীরায় ইজিবাইকের চাকায় ওড়না পেঁচিয়ে কিশোরী নিহত

সাতক্ষীরায় ইজিবাইকের চাকায় ওড়না পেঁচিয়ে কিশোরী নিহত

সীমান্তে অতন্দ্র প্রহরী জনগণ, রাজনৈতিক দলের কোনো ভূমিকা নেই

সীমান্তে অতন্দ্র প্রহরী জনগণ, রাজনৈতিক দলের কোনো ভূমিকা নেই

চুয়াডাঙ্গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস, মৃদু শৈত্য প্রবাহের কবলে গোট জেলা

চুয়াডাঙ্গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস, মৃদু শৈত্য প্রবাহের কবলে গোট জেলা

খলনায়ক এআই, একধাক্কায় বেকার হতে চলেছেন ২ লাখ কর্মী

খলনায়ক এআই, একধাক্কায় বেকার হতে চলেছেন ২ লাখ কর্মী

মক্কায় বন্যার পানিতে ভেসে গেল গাড়ি, ৪ জনের মৃত্যু

মক্কায় বন্যার পানিতে ভেসে গেল গাড়ি, ৪ জনের মৃত্যু

পাকিস্তানে অস্ত্রের মুখে ১৭ সরকারি কর্মীকে অপহরণ

পাকিস্তানে অস্ত্রের মুখে ১৭ সরকারি কর্মীকে অপহরণ

যুক্তরাষ্ট্রে দাবানল নেভানোর কাজে এবার নামানো হলো কারাবন্দিদের

যুক্তরাষ্ট্রে দাবানল নেভানোর কাজে এবার নামানো হলো কারাবন্দিদের

পোল্যান্ড সীমান্তে বেলারুশের সেনা উপস্থিতি নিয়ে উত্তেজনা

পোল্যান্ড সীমান্তে বেলারুশের সেনা উপস্থিতি নিয়ে উত্তেজনা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের গজারিয়া অংশে ১৩ কিলোমিটার যানজট

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের গজারিয়া অংশে ১৩ কিলোমিটার যানজট

আগুনে পুড়ে ছাই হলিউড তারকাদের বাড়ি-ঘর

আগুনে পুড়ে ছাই হলিউড তারকাদের বাড়ি-ঘর